An Unbiased View of কুরআন শিক্ষা
An Unbiased View of কুরআন শিক্ষা
Blog Article
‘যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়বে এবং তা হিফজ করবে এবং তার হালালকৃতকে হালাল ও হারামকৃতকে হারাম জেনে চলবে, (অর্থাৎ, কুরআনের খেলাফ যেন কোনো আকীদা না হয়। উপরে আমলের কথা বলা হয়েছিল, এখানে আকীদার কথা বলা হলো।) আল্লাহ তাকে বেহেশতে স্থান দিবেন এবং তার আত্মীয়বর্গের মধ্য হতে দশজন লোকের জন্য তার সুপারিশ গ্রহণ করবেন যাদের জন্য দোযখ সাব্যস্ত হয়ে ছিল।’ -তিরমিযী
কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক উচ্চারণের : হারফের মাখ...
اِنَّ الَّذِىْ لَيْسَ فِىْ جَوْفِه شَىْءٌ مِّنَ الْقُرْاٰنَ كَالْبَيْتِ الْخَرِبِ. ترمذي
প্রিয় পাঠক, আপনিও শুদ্ধভাবে কুরআন শিখুন। এটাই তো মুমিন জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ। কুরআন মহান আল্লাগ তা’আলার বাণী। যারা কুরআন পাঠ করে, তারা যেনো স্বয়ং আল্লাহর সাথেই কথা বলে। আপনিও আল্লাহর সাথে কথা বলতে শিখুন। এটাই প্রত্যেক মুমিনের সফলতা।
আপনার ব্যস্ত জীবনধারার সাথে কোরআন শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে একত্র করতে চাইলে ঘরে বসে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর মাধ্যমে শেখা একটি আধুনিক ও কার্যকর পদ্ধতি। এখানে কিভাবে আপনি ঘরে বসে শুদ্ধ তিলাওয়াত শিখতে পারেন, তার কিছু পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো: ১. অনলাইন কোর্স:
কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক উচ্চারণের : হারফের মাখ...
اِقْرَؤُوْا الْقُرْاٰنَ فَاِنَّهٗ يَأْتِىْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَفِيْعًا لِّاَصْحَابِه – مسلم
ইহা তো কিছুই কঠিন নয়। (এখনও জাগ, আখেরাতের জন্য একটু চিন্তা কর, অলস্য নিদ্রা পরিত্যাগ কর, আর ঘুমে বিভোর থেকো না।)
Our intention is to produce a supportive Mastering setting wherever Anyone, from inexperienced persons to Highly developed কুরআন শিক্ষা students, can explore and fully grasp the teachings from the Quran at their particular pace.
১. কুরআন মজীদের বিশুদ্ধ তেলাওয়াত শিখে নিয়মিত পাঠ করা।
কুরআন তিলাওয়াতের তিনটি নিয়ম: তারতীল, হাদর ও...
اِنَّ هٰذِهِ الْقُلُوْبَ تَصْدَءُ كَمَا يَصْدَءُ الْحَدِيْدُ اِذَا اَصَابَهُ الْمَاءُ قِيْلَ يَا رَسُوْلَ اللهِ!
তাজবীদ ছাড়া কুরআন পড়ার ফলে অনেক শব্দের অর্থ ভুল হতে পারে। তাজবীদ শিখে মাখরাজের সঠিক নিয়ম অনুসরণ করলে এই ভুলগুলো এড়ানো সম্ভব। ভুল ২: উচ্চারণের তাড়াহুড়ো করা
) বিসমিল্লাহ পড়ে (আল্লাহর নাম নিয়ে) শুরু করার কথা বলে ছেন। তবে যেকোনো কাজ শুরু করার আগে ‘আউযুবিযু ল্লাহি মিনাশ শাইতারিজ রাজীম’ অর্থাৎ শয়তা নের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে বলেননি। তবে একটি কাজ করার আগে স্বয়ং আল্লাহ তাআলা শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে বলেছেন, সেটা হলো আল-কোরআন তিলাওয়াত বা অধ্যয়নের সময়। এ সম্পর্কে আল-কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘সুতরাং যখন তুমি কোরআন পড়বে তখন আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তান হতে পানাহ চাও।’ (সূরা আন-নাহল-৯৮)